Tuesday, February 22, 2011

স্বামী-স্ত্রী- Bangla jokes exclosive


বিয়ের আগে চুমু
স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |

রাতের বেলা
নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন?

: স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই |
: কেন, এমন কথা বলছিস কেন?
: বলছি কারন স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধৃ রাতের বেলাই খুজে পায় |


স্ত্রী জন্য পরীক্ষা
ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে | সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি | যে জিতবে লিন্ডা তার হবে | বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল | পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো, ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে | বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল | ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে | সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই |


না হলে কি হবে ?
স্বামীঃ আমার পানিটা গরম করে দাও | না হলে ---
স্ত্রীঃ না হলে, না হলে কী ? কী করবে !
স্বামীঃ ঠান্ডা পানিতে গোসলটা সেরে নেবো |



চুরুট আমেরিকার
স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল | এমন সময় হঠাত স্বামী এসে পড়লে প্রেমিক আলমারির পিছনে লুকিয়ে গেল | ঘরের মেঝেতে চুরুট পড়ে থাকতে দেখে স্বামী রেগে গেল |বলে উঠল,এই চুরুট কোথা থেকে এসেছে?? স্ত্রী কিছু বলতে পারল না দেখে স্বামী আরো রেগে গেল | স্বামী বলল তোমাকে বলতেই হবে এই চুরুট কোথাকার??? প্রেমিক বন্ধুটি সহ্য করতে না পেরে আলমারির পিছন থেকে বের হয়ে বলল,ও তো মেয়ে মানুষ ,ও কি করে জানবে এই চুরুট কোথাকার?? আপনি পুরুষ মানুষ হয়ে ও চিনতে পারছেন না যে এই চুরুট আমেরিকার???



চাকুরিজীবি স্বামীর জন্য একটা ক্যালেন্ডার
স্ত্রী তার চাকুরিজীবি স্বামীর জন্য একটা ক্যালেন্ডার নিয়ে এল, এইটা দেখে স্বামী মুখ ভার করে বলল, এই ক্যালেন্ডার আমি নিব না|

স্ত্রী উত্তর দিল,কেন??? তোমার পছন্দ হয়নি???

স্বামী জবাব দিল, যে ক্যলেন্ডারে ছুটি বেশি থাকে, আমি সেই ক্যালেন্ডারটাই নিব |


লাইফ ইন্সুরেন্স
শ্বাশুড়ি জামাইকেঃ এবার বাবা একটা লাইফ ইন্সুরেন্স করে ফেলো ।

জামাইঃ আপনি মা কিনা তাই হয়তো বুঝতে পেরেছেন , মেয়ে আপনার শিগরীর বিধবা হবে ।


একটা ইন্সুরেন্
১ম বান্ধবী- তোমার স্বামী কেমন আছেন?

২য়- ও তার মতো ভাগ্যবান আর কেউ হয়না । কাল সে একটা ইন্সুরেন্স করেছিলো আর আজই সে রাস্তায় গাড়ী চাপা পড়ল।


তোমার এখন ইন্স্যুরেন্স করাবাবা পুকুরে নেমে গোসল করছেন মা ও ছেলে পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে দেখছে। হঠাৎ ছেলেটি বললো মা আমিও বাবার সঙ্গে পুকুরে গোসল করব ।
মা- না বাবা তোমার এখন ইন্স্যুরেন্স করা হয়নি ।


ভাল হয়ে গেলেই তো সেরে যাব
স্ত্রী- ওগো আমার কিছু ভালো লাগছেনা ।

স্বামী-কেন?

স্ত্রী- আমার অসুখ যে সারছে না

স্বামী- সারবে না কেন ? ভাল হয়ে গেলেই তো সেরে যাবে।



চুমু খাওয়ার দাম
হলিউডের একজন উচুদরের অভিনেতা তার অভিনীত একটা ছবি দেখার জন্য স্ত্রীকে সিনেমা হলে গিয়ে ছবি দেখার জন্য বসলেন । সিনেমার মাঝামাঝ জায়গায় নায়কের নায়িকার চুমু খাওয়ার একটা দৃশ্য দেখে অভিনেতার স্ত্রী অভিযোগ করলেন যে , আমি এতদিন তোমার সঙ্গে বিবাহিত জীবন যাপন করছি অথচ কখনো আমাকে তুমি অমন করে চুমো খাওনি । অভিনেতা বললেন তুমি যদি জানতে যে এই একটি চুমু খাওয়ার জন্য তারা আমায় কত টাকা পারিশ্রমিক দিয়েছে তাহলে আর অমন অভিযোগ করতে না ।



অধেক লোক পাগল
প্রথম জানঃ ওকে বিয়ে করার জন্য শহরের অধেক লোক পাগল ।

দ্বিতীয়ঃ সেকি অধেক লোক পাগল ?

প্রথমজনঃ হ্যাঁ, অধেক কারন ,কারন বাকি অধেকের সাথে তার এর আগেই একবার করে বিয়ে হয়ে গেছে।



ইমিটেশনের টিভি
স্বামী অফিস থেকে ফিরে সাহাস্যে বউকে বললেন - কাল তোমার জন্মদিন এই নেকলেসটা এনেছি।

বৌ অনুযোগে করে করে বলে - কিন্তু তুমি বলেছিলে এবার একটা টিভি উপহার দিবে ।

স্বামীর উত্তর- হ্যাগো বলেছিলাম । কিন্তু ইমিটেশনের টিভি যে এখনো বাজারে পাওয়া যায় না ।




আমি তো বেচে আছি
উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দুবছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ?

ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেচে আছি না কি?




বিয়ে
জাদরেল উকিল -আপনি বিয়ে করেছেন তো

-আজ্ঞে হ্যা করেছি ।

-কাকে বিয়ে করছেন ?

- এক...একজন মেয়েকে

- রাবিস সেটাও বলতে হয় । কখনো শুনেছো কেউ কো ছেলেকে বিয়ে করেছে শুনেছো?

- আজ্ঞে হ্যা আমার বোন করেছে ।





কৃতজ্ঞতা জানাতে হব
উকিল সাহেব হস্তদন্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন অনেক আগেই । উকিল গিন্নী অবাক হয়ে বললেন কোন দিকে চাদ উঠল আজ । এত সকাল সকাল সাহেব যে বাড়ী চলে এলেন । যে কথা পরে বলছি , উকিল সাহেব বললেন আগে তোমার যাবতীয় কাপড় চোপড় আর গহনাগুলো শিগরীর তোমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসোগে ।

আরো অবাক হয়ে গিন্নি বললেন ওমা সে কি কেন ?

আজ এক অতি কুখ্যাত চোরকে বেকুসুর খালাস দিয়ে এসেছি । সে নাকি সন্ধার পর কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে ।





জীবনেও বিয়ে করব না
জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী -স্ত্রীর মধ্যে হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থির ছিলে ?

সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ

জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো ?

সাক্ষীঃ হুজুর আমি জিবনেও বিয়ে করব না ।



লোক দেখানো গিয়েছিলাম
সেই যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে , এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন লক্ষন নেই ।স্বামী স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো , মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয় ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে স্বামী স্ত্রী দুজনায় তাদেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে । স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো ? যে জোরে কাদছিলে । স্ত্রী বললো দূর এক্টুও লাগেনি। এতো লোক দেখান কেদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব , হেঁ,হেঁ আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম ।





চুমু দিলে মার
খালাম্মা বাচ্চা ভাগ্নেকে - এস খোকন , এস লক্ষীটি একটা চুমু দিয়ে যাও

খোকন- না , চুমু দিলে তুমি আমায় মারবে ।

খালা- কবে তোকে চুমু দেওয়ার সময় চড় মারলাম, খোকন ।
খোকন- আহা আমাকে মারনি তবে একটু আগে ঘরের মধ্যে বাবাকে তো মেরেছ আমি দরজার ফাক দিয়ে দেখতে পেলাম





কোথায় যেন দেখছি
দুই মহিলা এক জায়গায় বসে কথা বলছিলেন । কথা প্রসঙ্গে প্রথম মহিলা দ্বিতীয় জনকে বললেন - আমার স্বামী এতই আত্বভোলা যে বাজারে গেলে মাছ কিনবে তো তরকারী ভুলে আসবে , আর তরকারী কিনবে তো মাছ কিনবে না । এই কথা শুনে দ্বিতীয় মহিলা বললেন - আমার স্বামী আরো বেশী আত্বভোলা । সেদিন বাজারে করতে গিয়েছিলাম । সেখানে অফিস যাত্রী স্বামী আমাকে দেখে বললেন - কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম আপনাকে যেন আমার খুব পরিচিতি বলে মনে হচ্ছে এবং কোথায় যেন দেখছি।



EDIT BY NURALOM-AHMMED-SONARGAON-NARAYANGONJ

1 comment: